Posts

Aporup Bangladesh

Image
Image
‘সাংবাদিকদের আওয়ামী লীগ সরকার কখনো হয়রানি করে না। সরকার সাধ্যমতো সাংবাদিকদের সহযোগিতা করে।’-- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের সমালোচনা না করলে প্রচার বাড়বে না, এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে পত্রিকা-বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকদের আওয়ামী লীগ সরকার কখনো হয়রানি করে না। সরকার সাধ্যমতো সাংবাদিকদের সহযোগিতা করে।’ আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন'র (বিএফইউজে) প্রতিনিধি সম্মেলনে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘কোনো সাংবাদিক যদি হয়রানি করার মতো কিছু না করে থাকে তাহলে তাকে কেন হয়রানি করা হবে? সাধারণত সাংবাদিকদের আওয়ামী লীগ কখনো হয়রানি করে না। আমাদের বিরুদ্ধে তো সমালোচনা চলছেই। সমস্ত পত্রিকা এবং বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল যেগুলো আছে তার একটা হিসেব প্রতি ১৫ দিনে সংগ্রহ করে দেখেছি, আমরা সরকারে আছি, আমাদের বিরুদ্ধে নেগেটিভ কথাটাই বেশি। পজেটিভ কথা বা হেডলাইন খুব কমই থাকে। প্রতি ১৫ দিন পর পর এর একটি হিসেব আমরা সংগ্রহ করি।’ ‘একটা ম
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে আশ্রয়ণ কেন্দ্রে পঞ্চম শ্রেণির শিশুকে জুসের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ধর্ষণ, পরে ২০ হাজার টাকায় দফারফা করা হয় -------- আজ বৃহস্পতিবার ওই শিশুটির ডাক্তারি পরীক্ষা করার জন্য সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শিশুটির পরিবার জানায়, তারা খুবই দরিদ্র। চলতি বোরো মৌসুমে হাওরে ধান কাটা শ্রমিকের কাজ করেন তারা। প্রতিদিনের মতো গত ২ মে শিশুটিকে বাড়িতে একা রেখে বাবা-মা হাওরে কাজে যান। এ সুযোগে উজ্জ্বল মিয়া তাদের বাড়িতে আসে এবং শিশুটিকে ঘুমের ওষুধ মিশ্রিত জুস দেয়। শিশুটি জুস খেয়ে অচেতন হয়ে পড়লে তাকে ধর্ষণ করে। পর দিন একই কায়দায় শিশুটিকে ঘরে একা পেয়ে সে ধর্ষণ করে, উজ্জ্বল মিয়া নামে দুই সন্তানের জনক। এতে সে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। তখন মা-বাবার কাছে সে বিষয়টি জানায়। বিষয়টি চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে তা ধামাচাপা দিতে ৪ মে চুনারুঘাট পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কাজল মিয়া সালিশের উদ্যোগ নেন। তিনি ধর্ষিত শিশুটির পরিবারকে ২০ হাজার টাকা দিয়ে মেয়েটির সঙ্গে যা হয়েছে তা ভুলে যেতে বলেন। ভুক্তভোগী শিশুটি জানায়, তাকে জুস খেতে দিয়েছিল উজ্জ্বল। তার পর সে আর কিছু বলতে পারে না।
Image
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ মিশন সফল হওয়ার রোমাঞ্চিত মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পেসএক্সের কর্মকর্তারাও।  তাদের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে গতকাল শুক্রবার উৎক্ষেপণ করা হয় স্যাটেলাইটটি। উৎক্ষেপণ করার ৩৩ মিনিট পর সেটি জিওস্টেশনারি ট্রান্সফার অরবিটে পৌঁছানো সম্ভব হয়। এ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য প্রথমবারের মতো ফ্যালকন-৯ ব্লক ৫ রকেট ব্যবহার করা হয়েছে। এ মডেলের রকেটের চূড়ান্ত ও হালনাগাদ সংস্করণ ছিল এটি। এ রকেট এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে কম রক্ষণাবেক্ষণ করেই ১০ বা তার বেশিবার ব্যবহার করা যাবে। রকেট উৎক্ষেপণের স্টেজ ছিল দুটি। নির্দিষ্ট উচ্চতায় পৌঁছে রকেটের স্টেজ-১ খুলে যায়। কাজ শুরু করে স্টেজ-২। এরপর সফলভাবে পৃথিবীতে ফিরে আসে স্টেজ-১ এবং নেমে আসে আটলান্টিকে ভাসমান ড্রোন শিপে। ফ্যালকন-৯-এর স্টেজ-২ পৌঁছে যায় জিওস্টেশনারি ট্রান্সফার অরবিটে। মহাশূন্যে ভাসতে থাকে বাংলাদেশের প্রথম যোগাযোগ স্যাটেলাইট। এরপর বঙ্গবন্ধু-১-এর নিয়ন্ত্রণ নেয় যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি ও দক্ষিণ কোরিয়ার তিনটি গ্রাউন্ড স্টেশন। মহাকাশের ১১৯.১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে নিজস্ব অরবিটাল স্লটে জায়গা
Image
বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। তবে বাংলাদেশের চেয়ে এখন কলকাতার ছবিতে অভিনয় নিয়েই ব্যস্ততা বেশি তার। ‘বিসর্জন’-এর পর একের পর এক নতুন ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হচ্ছেন কলকাতায় এবং শুটিংও করছেন। অন্যদিকে বাংলাদেশের অন্যতম মডেল আইকন ও নৃত্যশিল্পী সাদিয়া ইসলাম মৌ। নৃত্য মডেলিং ও স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন তিনি। নিজ নিজ ব্যস্ততার কারণে এ দুই তারকার একে অপরের সঙ্গে দেখা হয় না পাঁচ বছর! তবে দেখা না হলে কী হবে, উভয়ই একে অপরের কাজের খুব ভক্ত। এবার প্রথমবারের মতো কোনো বিজ্ঞাপনে একসঙ্গে অভিনয় করলেন জয়া ও মৌ। ফ্যাশন হাউস বিশ্বরঙের ঈদ বিজ্ঞাপনে কাজ করলেন তারা। নারায়ণগঞ্জের ‘বিয়ে বাড়ির গল্প’- বাই বিপ্লব সাহা নামের সাজানো-গোছানো বিশাল সেটে শুটিং করা হয় বিজ্ঞাপনটির। প্রথমবার একসঙ্গে কাজ করা প্রসঙ্গে সাদিয়া ইসলাম মৌ বলেন, ‘আমাদের দেখা না হলেও একে অপরের দারুণ কাছেরই মনে হয়। দু’জনইতো খুব ব্যস্ত থাকি। তার মধ্যে জয়া এখন বেশিরভাগ সময় কলকাতায় থাকে। তাই দেখা হয় না অনেকদিন। খুব ভালো লাগছে প্রথমবার হলেও আমরা একসঙ্গে কাজ করলাম।’ জয়া বলেন, আমার খুব অবাক লাগছে, আমি আর মৌ একসঙ্গে কখনই কোনো
Image
দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রাতিষ্ঠানিক টিমের অনুসন্ধানে সড়ক ও জনপথ বিভাগ সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারি সংস্থা হিসেবে চিহ্নিত  এরপরই আছে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি। এছাড়া ভূমি, গণপূর্ত অধিদফতর, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ, বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্সসহ মোট ১০ খাতে ব্যাপক দুর্নীতির অস্তিত্ব পেয়েছে এই টিম। দুদকের ১০ টিমের অনুসন্ধানে এ চিত্র উঠে এসেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম ও দুর্নীতি বন্ধে দুদক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবের কাছে ৯০ দফা সুপারিশ পাঠিয়েছে। সরকারি সংস্থার দুর্নীতি রোধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রাতিষ্ঠানিক অনুসন্ধান টিম গঠন করে। ২৩টি সরকারি সংস্থা ও বিভাগের দুর্নীতি খুঁজে বের করতে ২০১৭ সালে পরিচালক ও উপপরিচালকদের নিয়ে টিম গঠন করা হয়েছিল ২৫টি। এর মধ্যে ১০টি টিমের অনুসন্ধানে সড়ক ও জনপথ অধিদফতর (সওজ) শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সরকারের ১০ খাতের দুর্নীতির চিত্র উঠে এসেছে। আরও ১৩টি সেবা সংস্থার দুর্নীতির উৎস খুঁজে বের করার লক্ষ্যে কাজ করছে দুদকের আরও একাধিক টিম। দুদকের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান সড়ক ও জনপথ বিভাগ। এই